উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা

বইয়ের প্রবন্ধগুলো পড়ার পর পাঠক যদি দেশের উচ্চশিক্ষার সত্যিকারের চিত্রটা বুঝতে পারেন, তাহলে লেখকের প্রয়াস সার্থক হয়েছে বলে আমি মনে করব। বইটি তরুণ গবেষকদের বিশেষ উপকারে আসবে। –অধ্যাপক ড. আরশাদ মোমেন, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

লেখক গবেষণার প্রয়োজনীয় খুঁটিনাটি বিষয় তুলে ধরেছেন এবং এসব কাজকে পেশাদারিত্বের সাথে উপস্থাপনেরও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। শুধু সমালোচনা নয়, কাঠামোগত পরিবর্তনের কথাও ভেবেছেন। –অধ্যাপক ড. শ্যামল কুমার দাস, এলিজাবেথ সিটি স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের করণীয় কী, শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতি, গবেষণা প্রবন্ধ লিখন পদ্ধতি ও আনুষঙ্গিক এথিক্স, আন্তর্জাতিক মানের কনফারেন্স কেমন হওয়া উচিত, এই রকম অনেক বিষয় রয়েছে যা গবেষক এবং সেই সঙ্গে সরকারের আইনপ্রণেতাদের জন্য হতে পারে একটি দিক নির্দেশনা। –অধ্যাপক ড. হাসান আহমদ, রসায়ন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

আমাদের দেশে ‘ব্রেইন ড্রেইন’-এর যে ভয়াবহ সংস্কৃতি চালু রয়েছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশ তৈরির ক্ষেত্রে সময়োপযোগী ও তথ্যসমৃদ্ধ এই বইটি যথেষ্ট অবদান রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি। –অধ্যাপক ড. নাজিয়া চৌধুরী, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, শাবিপ্রবি, সিলেট

উচ্চশিক্ষা, শিক্ষার মান, গবেষণা, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং এসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা, লেখালেখি প্রায়ই চোখে পড়ে। তবে এ বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ বই বোধ হয় এই প্রথম। –ড. মাহবুবুর রহমান, পেট্রোলিয়াম ও খনিজ সম্পদ কৌশল বিভাগ, বুয়েট

‘স্টোররুম থেকে বিশ^মানের অত্যাধুনিক গবেষণা ল্যাবরেটরি’-পাঠক জানবেন এক অভূতপূর্ব সাফল্যের গল্প। –রাগিব আহসান, পিএইচডি স্টুডেন্ট, ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র